রবীন্দ্রনাথ কৈশোর থেকেই বৈষ্ণব পদাবলী পাঠ করেছেন ও তার গানগুলির সুর দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন। তাই গীতাঞ্জলির,গীতালির,গীতিমাল্যর গানে প্রভু,নাথ,সখী,বধূ,প্রিয় প্রভৃতি শব্দ পাওয়া যায়। রবীন্দ্রসঙ্গীত বাণী ও ভাবপ্রধান গান।উভয়ের প্রতি সমান দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখা গায়কের জন্য খুব দরকার। সে সময় কলকাতায় ইউরোপীয় অপেরার প্রচলন ছিল। রবীন্দ্রনাথ তার দ্বারা প্রভাবিত হয়ে গীতিনাট্য ও নৃত্যনাট্য রচনা করেন। তিনি যখন ইংল্যান্ডে ছিলেন,তখনও এর প্রতি আকৃষ্ট হন। নৃত্যনাট্যে তিনি উত্তর ভারতীয় কত্থক, দক্ষিণ ভারতীয় কথাকলি, পূর্ব ভারতীয় মণিপুরী,সিংহলের কাণ্ডিনাচকে যুক্ত করেছেন। রবীন্দ্রনাথ শিখ ভজন "বাদৈ বাদৈ রম্য বীণ বাদৈ"-র আদলে লিখেছেন "বাজে বাজে রম্য বীণা বাজে"।"গগনোমো তল ,রবিচন্দ্র"-র আদলে গগনের থালে রবিচন্দ্র" এবং এ হরি সুুুুন্দর।লক্ষ্নৌ-এর সুরের প্রভাবে লেখেন "খেলার সাথী বিদায় দ্বার খোলো" "তুমি কিছু দিয়ে যাও"।গুজরাটী গানের সুরে লেখেন "এ কি অন্ধকার ভারতভূূূমি","নমি নমি ভারতী","যাওরে অনন্তধামে","কোথা আছ প্রভু","কিহ্ন