পোস্টগুলি

Sangeet Shastra/Sangeet Byakaran

যদু ভট্ট 

Sangeet Shastra/Sangeet Byakaran

পন্ডিত বিষ্ণুদিগম্বর পালুস্কর 

Sangeet shastra/Sangeet Byakaran

জীবনী

Sangeet Shastra/Sangeet Byakaran

ছবি
একতারা:- এটির নীচের অংশ লাউয়ের তৈরী। এটির উপর চামড়ার আচ্ছাদন।খোলের উপরে দুুটি ছিদ্র থাকে,এখানে দুটি বাঁশের দন্ড লাগানো থাকে।দন্ডের মাথায় কান থাকে।চামড়ার আচ্ছাদনের উপর ব্রীজ থাকে।তার উপর দিয়ে একটি মাত্র তার কানের সঙ্গে লাগানো থাকে।একটি আঙুল দিয়ে এই যন্ত্র বাজান হয়।    

Sangeet Shastra/Sangeet Byakaran

ছবি
গীটার:- গীটার বড় আকারের বেহালা সদৃস।এর কাঠামো কাঠের তৈরি। মাঝে একটি বড় গর্ত থাকে,সাউন্ড হোল বলে।লম্বা অংশকে ফিঙ্গার বোর্ড বলে।এতে ১৮-১৯টি সরু পিতলের পর্দা লাগানো থাকে,যাদের বলে ফ্রেট।ফ্রেটের মাঝে ৪/৫টি সাদা গোল চিহ্ন থাকে,তাদের স্বরনির্দেশক চিহ্ন বলে।গীটারের নীচে,গর্তর নীচে ব্রীজ থাকে।এর পিছনে তিনকোণা ধাতুর তৈরি টেল পীস থাকে।টেল পীস থেকে,ব্রীজের উপর দিয়ে গীটারের ৬টি তার দন্ডের উপরের দিকে ৬টি কানের সঙ্গে যোগ করা হয়।দন্ডের উপরে দু দিকে ৩টি করে ৬টি ধাতুর কান থাকে।এদের সুর বাঁধার চাবি বলে।ডান হাতের পিক্স ও থাম এবং বাম হাতের ৩ ইঞ্চি লম্বা বার দিয়ে গীটার বাজান হয়।রাগ/কোনো গান বাজাতে প্রধানতঃ ই মেজর স্কেলে সুর বাঁধা হয়।         

Sangeet shastra/Sangeet Byakaran

ছবি
দিলরুবা:- এসরাজের বড় আকৃতিকে দিলরুবা বলে।আবার সারেঙ্গী ও সেতারের রূপান্তরও বলে।এর নীচের দিক সারেঙ্গী ও উপরের দিক সেতারের মত।বাকী বৈশিষ্ট্য এসরাজের মত।আওয়াজ এসরাজের চেয়ে গম্ভীর। তরবের তার এতে বেশি থাকে।পটরীর কাঠের নীচ দিয়ে এই তারগুলি উপরের কানগুলির সঙ্গে যোগ করা হয়। পটরীর কাঠের উপর দুদিকে দুটি সওয়ারি থাকে,তার উপর দিয়ে ৭-৮টি তার টানা হয়।   

Sangeet Shastra/Sangeet Byakaran

ছবি
মৃদঙ্গ:- এর আর একটি নাম পাখোয়াজ।এই শব্দের উৎপত্তি হিসাবে ভাবা হয় পক্ষবাজ শব্দকে।পক্ষ মানে একজোড়া ও বাজ মানে বাদ্য বা যাতে একজোড়া আওয়াজ পাওয়া যায়। মৃদঙ্গের কাঠামো লাল চন্দনের কাঠ দিয়ে তৈরি।ভিতর ফাঁপা।এর দুটি মুখ। বামদিক ১০ ইঞ্চি চওড়া, ডানদিক আট ইঞ্চি চওড়া। মৃদঙ্গ ২৪-২৬ ইঞ্চি লম্বা। দুদিকের মুখ চামড়া দিয়ে আবৃত থাকে, একে ছাউনি বা পুড়ী বলে। বাম দিকের মুখ বড়,ডানদিকের মুখ ছোট।পুড়ীর চারধারে চামড়ার যে বিনুনি থাকে তাকে গজরা বলে।ডান দিকের পুড়ীতে গাব থাকে, বাম দিকের পুুড়ীতে আটা লাগানো হয়।উভয় দিকের আওয়াজে সামঞ্জস্য সাধনের জন্য   আটার পরিমাণ বাড়ানো-কমানো হয়।উভয় দিকের গজরার মধ্য দিয়ে চামড়ার ছোট বা বদ্ধি থাকে।এর মধ্য  দিয়ে কাঠের গাট্টা লাগানো হয় সুরে সামঞ্জস্য সাধনের জন্য।